১৭৬৮-(২৫৭/৮০৯) মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না (রহঃ) ..... আবূদ দারদা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সূরাহ আল কাহফ এর প্রথম দশটি আয়াত মুখস্থ করবে সে দাজ্জালের ফিতনাহ থেকে নিরাপদ থাকবে। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৭৫৩, ইসলামীক সেন্টার. ১৭৬০)
১৮৯৭-(৫০/৮৭২) আবদুল্লাহ ইবনু আবদুর রহমান আদ দারিমী (রহঃ) ..... আমরাহ বিনতু আবদুর রহমান (রাযিঃ) থেকে তার এক বোনের সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি জুমুআর দিন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুখ থেকে শুনে সূরাহ কাফ মুখস্থ করেছি। তিনি প্রতি জুমুআর দিন মিম্বারে দাঁড়িয়ে এ সূরাহ পড়তেন। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৮৮২, ইসলামীক সেন্টার ১৮৯০)
১৯০০-(৫২/...) আমর আন নাকিদ (রহঃ) ..... উম্মু হিশাম বিনতু হারিসাহ ইবনু নু'মান (রাযিঃ) এর জনৈকা কন্যার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, দেড়-দুই বছর যাবৎ আমাদের ও রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একই রান্না ঘর ছিল। আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুখ থেকে শুনেইق وَالْقُرْآنِ الْمَجِيدِ সূরাটি মুখস্থ করেছি। তিনি প্রতি জুমুআর দিন মিম্বারে দাঁড়িয়ে জনগণের উদ্দেশে প্রদত্ত খুতবায় এ সূরাটি পড়তেন। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৮৮৫, ইসলামীক সেন্টার ১৮৯২)
১৮৫৮-(১৫/...) আবদুর রহমান ইবনু সাল্লাম আল জুমাহী (রহঃ) ..... আবূ হুরায়রাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, জুমুআর দিনের মধ্যে অবশ্যই এমন একটি মুহুর্ত আছে যখন কোন মুসলিম আল্লাহর নিকট কল্যাণ প্রার্থনা করে নিশ্চয়ই তিনি তাকে তা দান করেন। তিনি বলেনঃ সে মুহুর্তটি অতি স্বল্প। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৮৪৩, ইসলামীক সেন্টার ১৮৫০)
১০৪৮। জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জুমু‘আহর দিনের বার ঘন্টার মধ্যে এমন একটি মুহুর্ত রয়েছে যদি কোন মুসলিম এ সময় আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে তাহলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে তা দান করেন। এ মুহুর্তটি তোমরা ‘আসরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান করো।[1]
সহীহ।
১৬৫৬-(১৬৭/...) সালামাহ ইবনু শাবীব (রহঃ) ..... জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রাতের মধ্যে একটি বিশেষ সময় আছে, সে সময় কোন মুসলিম বান্দা যদি আল্লাহর কাছে কোন কল্যাণ প্রার্থনা করে তাহলে তিনি তাকে তা দান করেন। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৬৪১, ইসলামীক সেন্টার ১৬৪৮)
১/১০৮৪। আবূ লুবাবা ইবনু আবদুল মুনযির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জুমুআহর দিন হলো সপ্তাহের দিনসমূহের নেতা এবং তা আল্লাহ্র নিকট অধিক সম্মানিত। এ দিনটি আল্লাহ্র নিকট কুরবানীর দিন ও ঈদুল ফিতরের দিনের চেয়ে অধিক সম্মানিত। এ দিনে রয়েছে পাঁচটি বৈশিষ্ট্যঃ এ দিন আল্লাহ আদম (আলাইহিস সালাম) কে সৃষ্টি করেন, এ দিনই আল্লাহ তাঁকে পৃথিবীতে পাঠান এবং এ দিনই আল্লাহ তাঁর মৃত্যু দান করেন। এ দিনে এমন একটি মুহূর্ত আছে, কোন বান্দা তখন আল্লাহ্র নিকট কিছু প্রার্থনা করলে তিনি তাকে তা দান করেন, যদি না সে হারাম জিনিসের প্রার্থনা করে এবং এ দিনই ক্বিয়ামাত (কিয়ামত) সংঘটিত হবে। নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতাগণ, আসমান-যমীন, বায়ু, পাহাড়-পর্বত ও সমুদ্র সবই জুমুআহর দিন শংকিত হয়।
৯৩৫. আবূ হুরাইরাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমু‘আহর দিন সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং বলেন, এ দিনে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে, যে কোন মুসলিম বান্দা যদি এ সময় সালাতে দাঁড়িয়ে আল্লাহর নিকট কিছু প্রার্থনা করে, তবে তিনি তাকে অবশ্যই তা দিয়ে থাকেন এবং তিনি হাত দিয়ে ইঙ্গিত করে বুঝিয়ে দিলেন যে, সে মুহূর্তটি খুবই সংক্ষিপ্ত। (৫২৯৪, ৬৪০০; মুসলিম ৭/৪, হাঃ ৮৫২, আহমাদ ১০৩০৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৮৮২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৮৮৮)
১৮৫৪-(১৩/৮৫২) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, কুতীয়বাহ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ..... আবূ হুরায়রাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমুআর দিন সম্পর্কে আলোচনা প্রসঙ্গে বলেনঃ তাতে এমন একটি মুহুর্ত আছে যখন কোন মুসলিম বান্দা সালাতরত অবস্থায় আল্লাহর নিকট কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই তিনি তাকে তা দান করেন। কুতায়বাহ (রাযিঃ)-এর বর্ণনায় আরো আছেঃ তিনি তার হাত দ্বারা মুহুর্তটির স্বল্পতার প্রতি ইঙ্গিত করেন। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৮৩৯, ইসলামীক সেন্টার ১৮৪৬)
১১১৩। ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মসজিদে জুমু‘আহর সালাতে তিন ধরনের লোক এসে থাকে। এক শ্রেণীর লোক জুমু‘আহয় উপস্থিত হয়ে অনর্থক কথা ও কাজে লিপ্ত হয়। সে তার ‘আমল অনুসারেই তার অংশ পাবে। আরেক শ্রেণীর লোক জুমু‘আহয় এসে দু‘আ করে, মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহর নিকট প্রার্থণা করে। তিনি ইচ্ছে করলে তাদের দু‘আ কবুল করতে পারেন অথবা নাও করতে পারেন। আরেক শ্রেণীর লোক জুমু‘আহয় উপস্থিত হয়ে চুপচুপ থাকে, কোন মুসলিমের ঘাড় ডিঙ্গিয়ে যায় না এবং কাউকে কষ্ট দেয় না। এই কাজগুলো এ ব্যক্তির জন্য ঐ জুমু‘আহ হতে পরবর্তী জুমু‘আহ পর্যন্ত এবং অতিরিক্ত আরো তিনদিন পর্যন্ত গুনাহের কাফফারাহ হবে। কেননা মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি একটি নেকীর কাজ করবে বিনিময়ে তাকে তার দশ গুণ সওয়াব দেয়া হবে’’ (সূরাহ আল-আনআমঃ ১৬০)।[1]
হাসান।
২/১১৩৮। আমর ইবনু আওফ আল-মুযানী (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ জুমুআহর দিন এমন একটি মুহূর্ত আছে, যখন কোন বান্দাহ আল্লাহ্র কাছে কিছু প্রার্থনা করলে তিনি তার প্রার্থিত বস্তু তাকে দান করেন। জিজ্ঞেস করা হলোঃ কোন্ মুহূর্ত? তিনি বলেনঃ সালাত (নামায/নামাজ) শুরু হওয়ার মুহূর্ত থেকে তা শেষ হওয়া পর্যন্ত সময়ের মধ্যে (সেই মুহূর্তটি)।
৪৮৯। আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জুমুআর দিনের যে মুহুর্তে (দুআ কুবুল হওয়ার) আশা করা যায় তা আসরের পর হতে সূর্যাস্তের মধ্যে খোজ কর। -হাসান। মিশকাত— (১৩৬০), তা’লীকুর রাগীব- (১/২৫১)।
আবু ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি গারীব। অন্য একটি সূত্রেও এ হাদীসটি আনাসের নিকট হতে বর্ণিত হয়েছে। মুহাম্মাদ ইবনু আবু হুমাইদ একজন দুর্বল রাবী। একদল বিশেষজ্ঞ তার স্মরণশক্তি দুর্বল বলেছেন। তাকে হাম্মাদ ইবনু আবু হুমাইদও বলা হয়ে থাকে। কেউ কেউ বলেছেন, ইনি আবু ইবরাহীম আনসারী, ইনি একজন প্রত্যাখ্যাত রাবী। একদল সাহাবা ও তাবিঈর ধারণা হল দু’আ কুবুলের এ সময়টি আসরের পর হতে শুরু করে সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত। ইমাম আহমাদ এবং ইসহাকও একই রকম কথা বলেছেন। আহমাদ বলেছেন, যে সময়ে দু’আ কবুলের আশা করা যায় সে সম্পর্কিত বেশিরভাগ হাদীস হতে জানা যায়, এ সময়টি আসরের পর এবং সূর্য ঢলে যাওয়ার পর হতেও এর আশা করা যায়।
১০৪৮। জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জুমু‘আহর দিনের বার ঘন্টার মধ্যে এমন একটি মুহুর্ত রয়েছে যদি কোন মুসলিম এ সময় আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে তাহলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে তা দান করেন। এ মুহুর্তটি তোমরা ‘আসরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান করো।[1]
সহীহ।
৪৯১। আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যেসব দিনে সূর্য উদয় হয় তার মধ্যে জুমুআর দিনই সর্বশ্রেষ্ঠ। এ দিনেই আদম (আঃ)-কে সৃষ্টি করা হয়েছিল। এদিনেই তাকে সেখান হতে (পৃথিবীতে) নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এ দিনের মধ্যে এমন একটি সময় আছে যখন কোন মুসলিম বান্দা নামায আদায় করে আল্লাহ তা'আলার নিকট কিছু চাইলে তিনি অবশ্যই তাকে তা দান করেন।
আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনু সালামের সাথে সাক্ষাত করে তাকে এ হাদীস প্রসঙ্গে জানালাম। তিনি বলেন, আমি সে সময়টি জানি। আমি বললাম, তাহলে আমাকেও বলে দিন, এ ব্যাপারে কৃপণতা করবেন না। তিনি বললেন, এ সময়টি আসরের পর হতে সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত। আমি বললাম, তা কি করে আসরের পর হতে পারে? অথচ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, বান্দা নামাযরত অবস্থায় এই মুহুর্তটি পেয়ে...। অথচ আপনি যে সময়ের কথা বলেছেন, তখন তো নামায আদায় করা হয় না। 'আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি বলেননিঃ যে ব্যক্তি নামাযের অপেক্ষায় বসে থাকে প্রকারান্তরে সে নামাযের মধ্যেই থাকে? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেন, সেটাই এ সময়।
—সহীহ। ইবনু মাজাহ– (১১৩৯)।
আবু ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান সহীহ।
১০৪৬। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সূর্য উদিত হওয়ার দিনগুলোর মধ্যে জুমু‘আহর দিনই হচ্ছে সর্বোত্তম। আদম (আ)-কে এদিনেই সৃষ্টি করা হয়েছিলো। এদিনই তাঁকে জান্নাত থেকে বের করে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিলো। এদিনই তাঁর তওবা কবুল হয়েছিলো। এদিনই তিনি ইন্তিকাল করেছিলেন এবং এদিনই ক্বিয়ামাত (কিয়ামত) সংঘটিত হবে। জিন ও মানুষ ছাড়া প্রতিটি প্রাণী শুক্রবার দিন ভোর হতে সূর্যোদয় পর্যন্ত কিয়ামতের ভয়ে ভীত থাকে। এদিন এমন একটি বিশেষ সময় রয়েছে, সালাতরত অবস্থায় কোন মুসলিম বান্দা মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে কোন অভাব পূরণের জন্য দু‘আ করলে মহান আল্লাহ তাকে তা দান করেন। কা‘ব বললেন, এ সময়টি প্রতি এক বছরে একটি জুমু‘আহর দিনে থাকে। আমি (আবূ হুরাইরাহ) বললাম, না, বরং প্রতি জামু‘আহর দিনেই থাকে। অতঃপর কা‘ব (এর প্রমাণে) তাওরাত পাঠ করে বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সত্যই বলেছেন।
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বর্ণনা করেন, অতঃপর আমি ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (রাঃ) এর সাথে সাক্ষাৎ করে বিষয়টি অবহিত করি। সেখানে কা‘ব (রাঃ)-ও উপস্থিত ছিলেন। ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (রাঃ) বললেন, আমি দু‘আ কবুলের বিশেষ সময়টি সম্পর্ক জানি। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বলেন, আমাকে তা অবহিত করুন। তিনি বলেন, সেটি হলো জুমু‘আহর দিনের সর্বশেষ সময়। আমি (আবূ হুরাইরাহ) বললাম, জুমু‘আহর দিনের সর্বশেষ সময় কেমন করে হবে? অথচ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ‘‘যে কোন মুসলিম বান্দা সালাতরত অবস্থায় ঐ সময়টি পাবে...।’’ কিন্তু আপনার বর্ণনাকৃত সময়ে তো সালাত আদায় করা যায় না। ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (রাঃ) বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি বলেননি, যে ব্যক্তি সালাতের জন্য বসে অপেক্ষা করবে সে সালাত আদায় না করা পর্যন্ত সালাতরত বলে গণ্য হবে। আবূ হুরাইরাহ বলেন, আমি বললাম, হ্যাঁ। ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (রাঃ) বললেন, তা এরূপই।[1]
সহীহ।