জন্ম তারিখ: ১৯৯৩ ইং
জাতীয়তা: বাংলাদেশী
পেশা: শিক্ষকতা, গবেষণা।
পরিচিতির কারণ: ধর্মীয় আলোচক ও দায়ী।
বাবার নাম: আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।
মায়ের নাম: উম্মে মারিয়াম রাজিয়া।
বর্তমান ঠিকানা: রাজশাহী, বাংলাদেশ।
আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক ১৯৯২ ইংরেজি সালে বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায়। বর্তমানে স্বপরিবারে রাজশাহীতে বসবাস করছেন। তিনি বিশিষ্ট দায়ী ও ধর্মীয় বক্তা শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ হাফিযাহুল্লাহ এর বড় ছেলে।
ছোট থেকে মেধাবী আব্দুল্লাহ অনার্স ভর্তি পরীক্ষায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাস বিভাগে প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশের সাথে ইসলামিক বিভেদ থাকার কারণে তিনি ১ মাস ক্লাস করে ভার্সিটি ছেড়ে চলে আসেন।
কুরআন ও হাদীছের উচ্চতর জ্ঞান অর্জন করেছেন দারুল উলূম দেওবান্দ, ভারত এবং মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সউদী আরব থেকে।মাস্টার্স কম্পিলিড করেছেন ইংল্যান্ড থেকে। মদিনা ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে হাদিস এর উপর মাস্টার্সে চান্স পেয়ে বেশ কিছুদিন অধ্যয়নরত ছিলেন, তবে কম্পিলিড করেন নাই।
কুরআন মাজীদ হিফয সম্পন্ন করেছেন গিলেটবাজার মাদরাসা বানারস থেকে। তার অন্যতম শিক্ষকগণ হচ্ছেন মাওলানা বদিউজ্জামান (রহ.), শায়খ আব্দুল খালেক সালাফী, মুফতী সাঈদ আহমাদ পালানপুরী, মাওলানা নিয়ামাতুল্লাহ আ'যমী, মুফতী হাবীবুর রহমান আ'যমী, শায়খ আওয়াদ আর-রুওয়াইছী, শায়খ আয়মান আর-রুহাইলী, শায়খ আনীস ত্বাহের, শায়খ আব্দুল বারী বিন হাম্মাদ আল-আনছারী, শায়খ মুহাম্মাদ বিন হাদী আল-মাদখালী প্রমুখ। হাদীছ নিয়ে গবেষণা ও লেখালেখি করতে ভালবাসেন। গবেষণার পাশাপাশি দেশে সমাজ সংস্কার ও সেবামূলক কাজ করে যাচ্ছেন।
আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক হাদিস নিয়ে গবেষণা ও লেখালেখি করতে পছন্দ করেন। এছাড়াও তিনি বর্তমানে সমাজ সংস্কার ও সেবামূলক কাজ করে যাচ্ছেন
আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক এর লেখা বই
১.রিযিক্ব ।
২.মুহাম্মাদ (ছাঃ) ই সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল।
৩.মুছত্বলাহুল হাদীছ ।
৪.আমরা হাদিস মানতে বাধ্য।
৫.মিন্নাতুল বারী (ছহীহ বুখারীর ব্যাখ্যা ১ম ও ২ খণ্ড)
আবদুল্লাহ ভাই সমপর্কে কিছু কথা
এত অল্প বয়সে এত যুগোপযোগী, জ্ঞান গর্ব আলোচনা করেন। বর্তমানে তা নজিরবিহীন।
যখন তিনি ভারত বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করেন,বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর জীবন বৈচিত্র্য নিয়ে কথা বলেন, মনে হয় তিনি ইতিহাসের উপর অনার্স-মাস্টার্স করা। যখন তিনি ইংরেজিতে কথা বলেন, মনে হয় ইংরেজিতে অনার্স-মাস্টার্স করা। যখন তিনি আরবিতে কথা বলেন,মনে হয় আরবিতে অনার্স-মাস্টার্স করা। যখন তিনি উর্দুতে কথা বলেন, তখন মনে হয় উর্দুতে অনার্স-মাস্টার্স করা।