লোড করা হচ্ছে ...

খুতবার বিষয়: নিয়ামাতের শুকরিয়া

নিয়ামাতের শুকরিয়া


কুরআনের দলিল
৯৫ : ৮ আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে শ্রেষ্টতম বিচারক নন?
৩ : ৫১ নিশ্চয়ই আল্লাহ আমার পালনকর্তা এবং তোমাদেরও পালনকর্তা-তাঁর এবাদত কর, এটাই হলো সরল পথ।
১৯ : ৩৬ তিনি আরও বললেনঃ নিশ্চয় আল্লাহ আমার পালনকর্তা ও তোমাদের পালনকর্তা। অতএব, তোমরা তার এবাদত কর। এটা সরল পথ।
৭ : ৪৩ তাদের অন্তরে যা কিছু দুঃখ ছিল, আমি তা বের করে দেব। তাদের তলদেশ দিয়ে নির্ঝরণী প্রবাহিত হবে। তারা বলবেঃ আল্লাহ শোকর, যিনি আমাদেরকে এ পর্যন্ত পৌছিয়েছেন। আমরা কখনও পথ পেতাম না, যদি আল্লাহ আমাদেরকে পথ প্রদর্শন না করতেন। আমাদের প্রতিপালকের রসূল আমাদের কাছে সত্যকথা নিয়ে এসেছিলেন। আওয়াজ আসবেঃ এটি জান্নাত। তোমরা এর উত্তরাধিকারী হলে তোমাদের কর্মের প্রতিদানে।
৮৭ : ১৪ নিশ্চয় সাফল্য লাভ করবে সে, যে শুদ্ধ হয়
৮৭ : ১৫ এবং তার পালনকর্তার নাম স্মরণ করে, অতঃপর নামায আদায় করে।

২ : ২১ হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তার এবাদত কর, যিনি তোমাদিগকে এবং তোমাদের পূর্ববর্তীদিগকে সৃষ্টি করেছেন। তাতে আশা করা যায়, তোমরা পরহেযগারী অর্জন করতে পারবে।
২৩ : ৬০ এবং যারা যা দান করবার, তা ভীত, কম্পিত হৃদয়ে এ কারণে দান করে যে, তারা তাদের পালনকর্তার কাছে প্রত্যাবর্তন করবে,
২৩ : ৬১ তারাই কল্যাণ দ্রুত অর্জন করে এবং তারা তাতে অগ্রগামী।

২ : ১২৭ স্মরণ কর, যখন ইব্রাহীম ও ইসমাঈল কা’বাগৃহের ভিত্তি স্থাপন করছিল। তারা দোয়া করেছিলঃ পরওয়ারদেগার! আমাদের থেকে কবুল কর। নিশ্চয়ই তুমি শ্রবণকারী, সর্বজ্ঞ।

হাদিস দলিল

১৬. আনাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তিনটি গুণ যার মধ্যে আছে, সে ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করতে পারেঃ ১। আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল তার নিকট অন্য সকল কিছু হতে অধিক প্রিয় হওয়া; ২। কাউকে একমাত্র আল্লাহর জন্যই ভালবাসা; ৩। কুফরীতে প্রত্যাবর্তনকে আগুনে নিক্ষিপ্ত হবার মত অপছন্দ করা। (২১, ৬০৪১, ৬৯৪১; মুসলিম ১/১৫ হাঃ ৪৩, আহমাদ ১২০০২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১৫)

হাদিস গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ) | হাদিসের মানঃ সহিহ

৫৮৬৮-(২৯/২২৯৫) ইউনুস ইবনু আবদুল আ'লা সাদাফী (রহঃ) ..... রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সহধর্মিণী উম্মু সালামাহ্ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি হাওযের (কাওসারের) ব্যাপারে লোকদেরকে আলোচনা করতে শুনতাম। কিন্তু আমি (নিজে) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে এ সম্পর্কে কিছু শুনিনি। পরে যখন একদিন ঐ ব্যাপারে আলোচনা আসলো- এ সময় একটি মেয়ে আমার চুল আঁচড়িয়ে দিচ্ছিল, তখন আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সম্বোধন করতে শুনলাম, হে লোক সকল .....! তখন স্ত্রীলোকটিকে আমি বললাম, তুমি আমার হতে দূরে চলে যাও। সে বলল, তিনি তো পুরুষদের ডাক দিয়েছেন এবং স্ত্রীলোকদের ডাকেননি। আমি বললাম, আমিও তো লোকদের একজন। তারপর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি তোমাদের জন্য 'হাওয’ এর নিকট অগ্রগামী হব। তাই হুঁশিয়ার! আমার নিকট তোমাদের এমন কেউ যেন না আসে, যাকে আমার নিকট হতে দূরে সরিয়ে দেয়া হয়, যেমন হারানো উটকে ভাগিয়ে দেয়া হয়। আর আমি বলতে থাকব, কেন তাদের তাড়ানো হচ্ছে? তখন বলা হবে আপনি তো জানেন না, তারা আপনার পরে কী নতুন বিষয়ের আবিষ্কার করেছে? তখন আমিও বলব, দূর হও! (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৫৭৭২, ইসলামিক সেন্টার ৫৮০৩)

হাদিস গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী) | হাদিসের মানঃ সহিহ